https://trimmerworld.com/wp-content/uploads/top-10-trimmer-brand-in-bangladesh.png

বাংলাদেশের সেরা ১০টি ট্রিমার ব্র্যান্ড

বাংলাদেশে সেরা ট্রিমার ব্র্যান্ড কোনটি জানতে সম্পূর্ণ লেখাটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের মানুষের জীবনযাত্রার ধরণ ও মানে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। নিজেকে পরিপাটি রাখার ব্যাপারে মানুষ বর্তমান সময়ে অনেক বেশি সচেতন। সময়ের সাথে সাথে বেড়েছে কর্মব্যস্ততাও। আর তাই নিয়মিত সেলুনে যাওয়া কিংবা পার্লারে গিয়ে চুল ও দাড়ি কাটা কিংবা শরীরের অবাঞ্ছিত লোম দূর করার জন্য সময় বের করা কষ্টসাধ্য হয়ে যায়। পাশাপাশি সেলুনে গেলে একটা নির্দিষ্ট পরিমান অর্থও ব্যয় করতে হয়। তাই অনেকেই আজকাল বাসায় বসে নিজে নিজের বা পরিবারের সসদস্যদের চুল দাড়ি ছোট করার কাজটি সহজে ব্যবহারযোগ্য ট্রিমার বা চুল দাড়ি কাটার মেশিন দিয়ে করতেই বেশি পছন্দ করে। বিশেষ করে বাচ্চাদের চুল কাটার জন্য বাসায় সবচেয়ে বেশি ট্রিমার ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও মেয়েদের অবাঞ্ছিত লোম দূর করতেও পার্লারে যাওয়া সম্ভব না।

বাংলাদেশে জনসংখ্যা তুলনামূলকভাবে বেশি হওয়ার কারনে এখানকার বাজারও অনেক বড়। আর তাই অন্যান্য ইলেকট্রনিক ব্র্যান্ডে ও কোম্পানির পাশাপাশি ট্রিমার ব্র্যান্ডগুলোরও পছন্দের বাজার বাংলাদেশ। এই বড় বাজারধরতে দেশি বিদেশী বিভিন্ন ট্রিমার ব্র্যান্ড ব্যাপক প্রতিযোগিতায় নেমেছে। তবে দুঃখের বিষয় হচ্ছে বাংলাদেশের বাজারে যেসকল ব্র্যান্ডের ট্রিমার পাওয়া যায় সেগুলোর বেশিরভাগই আমদানি নির্ভর। অথবা বাংলাদেশে যেগুলো উৎপাদন করা হয়ে সেগুলোর কাঁচামালও অন্যদেশ থেকে আমদানি করা হয়।

Table of Contents

বাংলাদেশের বাজারে পাওয়া যায় এমন সেরা ১০টি ট্রিমার বা দাড়ি চুল কাটার মেশিনের ব্র্যান্ড:

প্রিয় পাঠক, আজকের লেখাজুড়ে আমরা আপনাদের সাথে শেয়ার করবো বাংলাদেশের বাজারে পাওয়া যায় এমন সেরা ১০টি ট্রিমার বা দাড়ি চুল কাটার মেশিনের ব্র্যান্ড সম্পর্কে। দাড়ি চুল কাটার মেশিন বিক্রির পাশাপাশি এই ব্র্যান্ডগুলোর বিভিন্ন ধরনের হেয়ার রিমুভার, শেভার, হেয়ার স্ট্রেইটনার, হেয়ার ড্রাইয়ার ইত্যাদি উৎপাদন করে থাকে।

কেমি ট্রিমার – Kemei Trimmer

বাংলাদেশের বাজারে ট্রিমার বা দাড়ি চুল কাটার মেশিনের নাম মুখে নিলে সবার প্রথমে যে ব্র্যান্ডটির নাম আসবে সেটি হচ্ছে কেমি। মহল্লার সেলুন থেকে শুরু করে অভিজাত এলাকার সেলুনগুলোতে কেমি ব্র্যান্ডের ট্রিমারের ব্যাপক ব্যবহার লক্ষ করা যায়। কেমি ব্র্যান্ডের প্রায় কয়েক ডজন ট্রিমার ও অন্যান্য গ্রুমিং টুলস রয়েছে। দামের ও ফিচারের মধ্যেও রয়েছে বেশ বৈচিত্র্য। বাংলাদেশের বাজারে ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে কয়েক হাজার টাকা দামের বিভিন্ন ফিচার সমৃদ্ধ ট্রিমার সরবরাহ করে থাকে এই ব্র্যান্ডটি। তবে চাইনিজ এই ব্র্যান্ডটির বাংলাদেশে কোন কারখানা নেই। বেশিরভাগ পন্যই চায়নাতে বিভিন্ন কারখানায় উৎপাদন করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের বিভিন্ন আমদানিকারক এই সকল ট্রিমার বা দাড়ি চুল কাটার মেশিন আমদানি করে এবং বাংলাদেশের বাজারে রিসেল করে থাকে। অনেক পন্য ইনটেক অবস্থায় আসে, তবে বেশিরভাগ পন্য পার্টস আকারে আসে, পরবর্তীতে বাংলাদেশে সংযোজন করে বাজারজাত করা হয়ে থাকে। ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েদের জন্যও শেভার উৎপাদন করে থাকে এই ইলেকট্রিক ব্র্যান্ডটি। মেয়েদের ট্রিমারগুলোর মধ্যে Kemei KM-3018 ব্যাপক জনপ্রিয়।

বাজারে ব্যাপক চাহিদা থাকার কারনে অনেকেই চায়না থেকে কপি কেমি ট্রিমার এনে বাংলাদেশে অনেক কমদামে বিক্রি করে অধিক মুনাফা করছে। তাই আপনি যদি একটি অরিজিনাল কেমি ট্রিমার বা শেভার কেনার কথা ভাবেন তাহলে অবশ্যই ট্রিমার ওয়ার্ল্ড হতে পারে আপনার সেরা পছন।

শাওমি ট্রিমার – Xiaomi Trimmer

বিখ্যাত শাওমি ব্র্যান্ড নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। বাংলাদেশের বাচ্চা থেকে শুরু করে বৃদ্ধ সবার কাছেই শাওমি একটি পরিচিত ব্র্যান্ড। মুলত মোবাইল ও অন্যান্য ইলেক্ট্রনিকস পন্যের জন্য শাওমি বেশ জনপ্রিয়। তবে শেভার মার্কেটেও শাওমির দাপট কিন্তু কম না। বাংলাদেশ সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শাওমির বেশ কয়েকটি মডেলের ট্রিমার পাওয়া যাচ্ছে। শাওমির বিভিন্ন ট্রিমারের মধ্যে গ্রুমিং কিট, গ্রুমিং কিট প্রো, ২সি ইত্যাদি বেশ জনপ্রিয়। আর এই জনপ্রিয়তার অন্যতম কারন হচ্ছে শাওমির ট্রিমারগুলোর চার্জিং ব্যাকআপ, ফাস্ট চার্জিং এবং আকর্ষণীয় ডিজাইন। তবে শাওমির ট্রিমার গুলো তুলনামূলক দামি হওয়ার কারনে অনেকেই ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে।

মজার বিষয় হচ্ছে, শাওমির সাব ব্র্যান্ড মিও কিন্তু এদিকে বেশ ভালো মনোযোগ দিয়েছে। এমআই ব্র্যান্ডের Enchen Boost এনচেন বুস্ট বাংলাদেশের বাজারে ব্যাপক জনপ্রিয়। দাম, চার্জিং ব্যাকআপের কারনে বাংলাদেশের বাজারে থাকা বিভিন্ন জনপ্রিয় ট্রিমারগুলোর মধ্যে এটি স্থান দখল করে নিয়েছে।

ভিজিআর – VGR Trimmer

বাংলাদেশের বাজারে ভিজিআর অতোটা পরিচিত নাম না হওয়া সত্ত্বেও সেরা ট্রিমার ব্র্যান্ডের তালিকায় এটির যায়গা পাওয়ার বেশ কয়েকটি কারন রয়েছে। আর সেগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি কারন হচ্ছে, বাজারে থাকা প্রতিযোগীদের পন্যের চেয়ে তুলনামুলক কম দাম ও বেশি ফিচার। পাশাপাশি এর আকর্ষণীয় প্যাকেজিং এবং ডিজাইনতো আছেই।

বাংলাদেশের বাজারে ভিজিআর ব্র্যান্ডটি ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েদের জন্য ও বেশ কিছু শেভার ও হেয়ার রিমুভার নিয়ে এসেছে। দেশের বাজারে ভিজিআর ব্র্যান্ডের বিভিন্ন ট্রিমারগুলোর মধ্যে VGR V-937 সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। কারন একবার ফুল চার্জে এই ট্রিমারটি প্রায় ৫০০ মিনিট ব্যবহার করা যায়। বাজারে থাকা একই দামের অন্যান্য ব্র্যান্ডের ট্রিমারের তুলনায় যা প্রায় কয়েকগুন বেশি। এছাড়াও ভিজিআর ব্র্যান্ডের ট্রিমারগুলোর ফাস্ট চারজিং ফিচারটি এই ব্র্যান্ডটিকে অন্যদের তুলনায় বেশি আকর্ষণীয় করে তুলেছে।

ফিলিপস – Philips

বাংলাদেশের ইলেক্ট্রনিকসের বাজারে ফিলিপস একটি অতি পরিচিত ব্র্যান্ড। ভিবিন্ন ইলেক্ট্রনিকসের পাশাপাশি ট্রিমার ও শেভারের বাজারেও এই ব্র্যান্ডটির বেশ দাপট রয়েছে। বাজারে থাকা বিভিন্ন প্রতিযোগী ব্র্যান্ডের ট্রিমারের ফিচারের তুলনায় ব্র্যান্ড ভ্যালুর কারনে ফিলিপসের ট্রিমারগুলোর দাম তুলনামূলক একটু বেশি। তবে এটা সত্য যে তারা ভ্যালু ফর মানি নিশ্চিত করে। ফিলিপস ব্র্যান্ডের কমদামি ট্রিমার বা শেভারগুলোর তুলনায় একটু বেশি দামি ট্রিমার ও শেভারগুলোতে ফিচার, চার্জিং ব্যাকআপ বেশি পাওয়া যায়।

বাংলাদেশের বাজারে একটি ফিলিপস ব্র্যান্ডের ট্রিমারের দাম ১২০০ টাকা থেকে শুরু করে ১২ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। দেশের বাজারে ফিলিপস ব্র্যান্ডের যে সকল ট্রিমার বা শেভার পাওয়া যায়, সেগুলোর বেশিরভাগ ভিয়েতনাম ও পার্শ্ববর্তীদেশ ভারতে ম্যানুফ্যাকচার হয়ে থাকে।

প্যানাসনিক – Panasonic

প্যানাসনিক ব্র্যান্ডটিও বাংলাদেশের বাজারে অতিপরিচিত একটি ইলেকট্রিক ব্র্যান্ড। হোম ও কিচেন আইটেমের জন্য প্যানাসনিক বেশ সুপরিচিত। তবে হোম ও ইলেক্ট্রিনিকস আইটেমের পাশাপাশি ট্রিমার ও শেভার মার্কেটেও দারুন জনপ্রিয় জাপানিজ এই ইলেকট্রিক ব্র্যান্ডটি। তবে বাজারে থাকা অন্যান্য প্রতিযোগীদের সাথে তুলনা করলে এই মার্কেটে তার অতোটা সাফল্য লাভ করতে পারেনি। এর অন্যতম কারন হচ্ছে প্যানাসনিক ব্র্যান্ডের ট্রিমারগুলো বাংলাদেশের বাজার তুলনায় একটু বেশি ব্যায়বহুল। এছাড়াও মার্কেটিং এর ব্যাপক ঘাটতি রয়েছে।

এইচটিসি – HTC Trimmer

অনেকেই ভেবে থাকেন বাংলাদেশের বাজারে যে সকল এইচটিসির ট্রিমার পাওয়া যায় সেগুলো এইচটিসি মোবাইল ব্র্যান্ডের একই কোম্পানির পন্য। তবে অত্যান্ত দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে এইচটিসি মোবাইল ব্র্যান্ড কোন ট্রিমার উৎপাদন কিংবা বাজারজাত করে না। একটি Yongkang Xinji Hairdressing Appliance Factory নামক চাইনিজ কোম্পানি HTC Home Applicane নামে ব্র্যান্ডিং করে প্রোডাক্ট উৎপাদন ও বাজারজাত করে থাকে। তবে দাম ও ফিচারের কারনে এরা বেশ পরিচিত ও জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন। বাংলাদেশের বাজারে এইটিসির বেশ কয়েকটি বাজেট ফ্রেন্ডলি ট্রিমার বেশ জনপ্রিয় যেমন- HTC AT 538, HTC AT-1210 ইত্যাদি। দাম বিবেচনায় ট্রিমারগুলোর কোয়ালিটি বেশ মানানসই।

জেমি – Geemy Trimmer

বাংলাদেশের বাজারে থাকা ট্রিমার ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে জেমি অন্যতম জনপ্রিয় একটি ব্র্যান্ড। তবে অনেকের কাছে আবার জেমি হয়ত অতোটা জনপ্রিয় না। তবে বাজারে থাকা অন্যান্য প্রতিযোগী ব্র্যান্ডের সমান দামে বেশি ফিচার দিয়ে বাজারে বেশ শক্ত অবস্থান তৈরির চেষ্টা করে যাচ্ছে। জেমি ব্র্যান্ডের বেশ কয়েকটি বাজেট ফ্রেন্ডলি চুল ও দাড়ি কাটার মেশিন বাজারে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এদের মধ্যে রয়েছে- Geemy GM-6028, Geemy GM-6077 ইত্যাদি। সিম্পল ডিজাইন, শক্তপোক্ত হওয়ার কারনে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।

ওয়াল্টন – Walton

অবাক করে বিষয় হলেও সত্য যে বাংলাদেশের বাজারে এতো জনপ্রিয় এবং চাহিদা সম্পন্ন প্রোডাক্টের বাজারে দেশীয় কোন ট্রিমার কোম্পানি বা ব্র্যান্ডের আধিপত্য নেই। তবে দেশীয় ইলেকট্রিক ব্র্যান্ড ওয়াল্টন কিছুটা হলেও আশার আলো দেখাচ্ছে। চাইনিজ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পাশাপাশি দেশীয় এই ইলেকট্রিক ব্র্যান্ডটি বাজারে বেশ কয়েকটি মডেলের ট্রিমার নিয়ে এসেছে। তবে প্রচারনা ও আমাদের দেশের মানুষদের দেশীয় পন্যের প্রতি অবহেলার কারনে তারা অতোটা সাফল্যের মুখ দেখতে পাচ্ছে না। আমরা আশা করছি আগামী দিনে ওয়াল্টন তাদের ট্রিমার ও এই ধরনের প্রোডাক্টের আর বেশি প্রচারনা চালাবে ও আমাদের দেশীয় বাজারের পাশাপাশি বহির্বিশ্বের বাজারেও স্থান দখল করবে।

মিয়াকো – Miyako

জাপানিজ ব্র্যান্ডের বিভিন্ন পন্যের বিশ্বব্যাপী সুনাম রয়েছে। আর এর প্রধান কারন হচ্ছে কোয়ালিটি। প্রচলিত আছে যে জাপানিরা কোয়ালিটিতে কোন ছাড় দেয় না। বাংলাদেশের বাজারে মিয়াকোর ট্রিমারের ব্যাপক প্রচার দেখা না গেলেও বাজারে এই ব্র্যান্ডের পদচারনা লক্ষ্য করা যায়। বর্তমানে বাংলাদেশে মিয়াকো ইলেকট্রিক ব্র্যান্ডের মোট ৩ টি মডেলের ট্রিমার ও শেভার পাওয়া যাচ্ছে। আর সেগুলো হচ্ছে- Miyako PT-652, Miyako PT-230, Miyako PT-662. সবগুলো ট্রিমারের দাম ২০০০ টাকা থেকে ২৬০০ টাকা। বাংলাদেশের বাজারে চাহিদা ও মানুষের ক্রয় ক্ষমতার কথা বিবেচানা করে তাদের আর বেশি মডেল ও প্রাইজ রেঞ্জের প্রোডাক্ট নিয়ে আশা উচিত।

ওয়াহল – Wahl

বাংলাদেশের বাজারে জনপ্রিয় ট্রিমারের তালিকায় শেষ যে ট্রিমার ব্র্যান্ডটি রয়েছে সেটি হচ্ছে ওয়াহল। ওয়াহল বিশাল বিশাল বক্স কিংবা প্যাকেটের ট্রিমারগুলো দেখে অনেকেই এটাকে অন্য কিছু ভাবতে পারেন। তবে এই ট্রিমার ও শেভার ব্র্যান্ডটি মুলত প্রফেশনাল হেয়ার ডিজাইনার ও সেলুনের কথা মাথায় রেখে পন্য তৈরি করে থাকে। বাংলাদেশের বাজারে ওয়াহল সর্ব সাধারনের কাছে অতোটা পরিচিত না। তবে বাজারে এই ব্র্যান্ডটির বেশ কয়েকটি মডেলের ট্রিমার বা দাড়ি চুল কাটার মেশিন কিনতে পাওয়া যায়। তবে দামের দিক থেকেও একটু ব্যায়বহুল এই ব্র্যান্ডের ট্রিমার ও শেভারগুলো।

সর্বশেষ

প্রিয় পাঠক, বাংলাদেশের বাজারে প্রায় কয়েক ডজন ব্র্যান্ডের ট্রিমার ও শেভার কিনতে পাওয়া যায়। যেহেতু ট্রিমারের কাজ দাড়ি চুল কাটা, তাই এতে আপনার প্রয়োজনীয় ফিচার, কোয়ালিটিফুল, ব্যবহার করে আরামদায়ক ও প্রোডাক্টটির দাম বাজেটের মধ্যে থাকলে আপনি যে কোন ব্র্যান্ডের দাড়ি চুল কাটার মেশিন কিনতে ও ব্যবহার করতে পারেন।

ট্রিমার কেনার আগে কোন কোন বিষয় খেয়াল রাখা উচিত?

বাজারে কয়েক ডজন ব্র্যান্ড ও মডেলের ট্রিমার রয়েছে। ট্রিমার কেনার আগে আপনার সবচেয়ে বেশি যে বিষয়টির উপর গুরুত্ব দেওয়া উচিত সেটি হচ্ছে আপনি যে কাজের জন্য ট্রিমারটি ক্রয় করতে যাচ্ছনে সেটি পুরন হচ্ছে কি না। পাশাপাশি কোয়ালিটি, মটর, ডিজাইন এবং অবশ্যই ওয়ারেন্টি বিবেচনা করে ট্রিমার বা শেভার কেনা উচিত। অবে স্বনামধন্য ব্র্যান্ডগুলো আদের প্রোডাক্টের কোয়ালিটি বজায় রাখতে সর্বদা তৎপর থাকে।

Similar Posts